আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক বাংলা
Madhyamik Bengali Africa Suggestion
আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Bengali Africa Suggestion : নমস্কার, বন্ধুরা আজকের আলোচ্য বিষয় আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Bengali Africa Suggestion নিচে দেওয়া হলো। এই আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক বাংলা – Madhyamik Bengali Africa Suggestion থেকে MCQ, SAQ, Description Question and Answer, Suggestion, Notes গুলি আগামী মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য খুব ইম্পর্টেন্ট।
আপনার যারা আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক দশম শ্রেণীর বাংলা – West Bengal WBBSE Madhyamik Class 10 Bengali Africa Suggestion খুঁজে চলেছেন, তারা নিচে দেওয়া প্রশ্ন ও উত্তর গুলো ভালো করে পড়তে পারেন।
BOARD | WBBSE |
CLASS | Madhyamik |
SUBJECT | Madhyamik Bengali |
CHAPTER | আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) |
আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Bengali Africa Suggestion
MCQ : আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Bengali Africa [প্রশ্নমান – ১]
১. ‘ অপরিচিত ছিল তোমার মানবরূপ ‘ – কেন অপরিচিত ছিল ?
(ক) কালো ঘোমটার নীচে থাকার জন্য ,
(খ) পূর্বে পরিচিত ছিল না বলে ,
(গ) চিত্ত ছিল দর্পে , গর্বে অন্ধ ,
(ঘ) এদের কোনোটিই নয় ।
উত্তরঃ (ক) কালো ঘোমটার নীচে থাকার জন্য ;
২. আদিম যুগে স্রষ্টার কার প্রতি অসন্তোষ ছিল ?
(ক) দয়াময় দেবতার প্রতি ,
(খ) কবির সংগীতের প্রতি ,
(গ) নিজের প্রতি ,
(ঘ) ধরিত্রীর প্রতি ।
উত্তরঃ (গ) নিজের প্রতি ;
৩. ‘ বাঁধলে তোমাকে বনস্পতির নিবিড় ‘ –
(ক) অন্তঃপুরে ,
(খ) পাহারায় ,
(গ) বুকের ভিতরে ,
(ঘ) সৌন্দর্যে ।
উত্তরঃ (খ) পাহারায় ;
৪. ‘ বাষ্পাকুল অরণ্যপথে ‘ – অরণ্যপথ বাষ্পাকুল হওয়ার কারণ হল –
(ক) বর্ষার মেঘ ,
(খ) অত্যাচারীর ক্রন্দন ,
(গ) আবহাওয়ার জন্য ,
(ঘ) আফ্রিকার ভাষাহীন কান্না ।
উত্তরঃ (ঘ) আফ্রিকার ভাষাহীন কান্না ;
৫. কবির সংগীতে বেজে উঠেছিল ।’— কী বেজে উঠেছিল ?
(ক) সংগীতের মূর্ছনা ,
(খ) সুন্দরের আরাধনা ,
(গ) সুরের ঝংকার ,
(ঘ) রাগরাগিণী ।
উত্তরঃ (খ) সুন্দরের আরাধনা ;
৬. আফ্রিকাকে কে ছিনিয়ে নিয়ে গেল
(ক) রুদ্র সমুদ্রের বাহু ,
(খ) ভয়ংকর সমুদ্রের বাহু ,
(গ) প্রলয় সমুদ্রের বাহু ,
(ঘ) ক্ষুব্ধ সমুদ্রের বাহু ।
উত্তরঃ (ক) রুদ্র সমুদ্রের বাহু ;
৭. ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতার মূলগ্রন্থের নাম হল –
(ক) ‘ গীতাঞ্জলি ‘ ,
(খ) ‘ বলাকা ‘ ,
(গ) ‘ সঞ্চিতা ‘ ,
(ঘ) ‘ সঞ্চয়িতা ‘ ।
উত্তরঃ (ঘ) ‘ সঞ্চয়িতা ‘ ;
৮. ‘ তান্ডব ‘ শব্দের অর্থ হল –
(ক) অপমান ,
(খ) তছনছ করা ,
(গ) হইচই করা ,
(ঘ) উদ্দাম নাচ ।
উত্তরঃ (ঘ) উদ্দাম নাচ
৯. “ সেই হোক তোমার সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী ” – “ সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী ‘ –
(ক) হিংসা দ্বেষ বর্জন করো ,
(খ) ‘ মঙ্গল করো ‘ ,
(গ) ‘ ক্ষমা করো ‘ ,
(ঘ) দয়া করো ।
উত্তরঃ (গ) ‘ ক্ষমা করো ;
১০. আফ্রিকার অন্তঃপুরে আলো ছিল –
(ক) প্রচুর ,
(খ) বেশি ,
(গ) কৃপণ ,
(ঘ) একটু কম ।
উত্তরঃ (গ) কৃপণ ;
১১. আফ্রিকা বিদ্রুপ করছিল –
(ক) নতুন সৃষ্টিকে
(খ) শঙ্কাকে ,
(গ) ভীষণকে
(ঘ) আপনাকে ।
উত্তরঃ (গ) ভীষণকে ;
১২. ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতায় ‘ পশ্চিম দিগন্ত ‘ বলতে বোঝানো হয়েছে
(ক) আমেরিকা ,
(খ) এশিয়া ,
(গ) ইউরোপ ,
(ঘ) অস্ট্রেলিয়া ।
উত্তরঃ (গ) ইউরোপ ;
১৩. নিভৃত অবকাশে আফ্রিকা চিনেছিল –
(ক) দুর্গমের রহস্য ,
(খ) জলস্থল – আকাশের দুর্বোধ সংকেত ,
(গ) প্রাকৃতিক রহস্য ,
(ঘ) রহস্য ও দুর্বোধ সংকেত ।
উত্তরঃ (ক) দুর্গমের রহস্য ;
১৪. “ প্রদোষকাল ঝঞ্ঝা বাতাসে রুদ্ধশ্বাস ” – ‘ প্রদোষ ‘ শব্দের অর্থ
(ক) সন্ধ্যা ,
(খ) ভোর ,
(গ) রাত্রি ,
(ঘ) দুপুর ।
উত্তরঃ (ক) সন্ধ্যা ;
১৫. আফ্রিকা কীসের ছদ্মবেশে বিদ্রুপ করেছিল ?
(ক) অরূপের ,
(খ) কুরূপের ,
(গ) বিরূপের ,
(ঘ) সুরূপের ।
উত্তরঃ (গ) বিরূপের ;
১৬. ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতার কবি হলেন
(ক) বিশ্বকবি ,
(খ) বিদ্রোহী কবি ,
(গ) কিশোর কবি ,
(ঘ) পদাতিক কবি ।
উত্তরঃ (ক) বিশ্বকবি ;
১৭. আপনাকে করে ________ প্রচণ্ড মহিমায় তাণ্ডবের দুন্দুভিনিনাদে ।
(ক) যুগান্তরের ,
(খ) বিভীষিকার ,
(গ) মানবের ,
(ঘ) প্রলাপের ।
উত্তরঃ (খ) বিভীষিকার ;
১৮. ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের যে কাব্যগ্রন্থে রয়েছে –
(ক) ‘ মানসী ‘ ,
(খ) ‘ চিত্রা ‘ ,
(গ) ‘ পত্রপটু ‘ ,
(ঘ) ‘ নৈবেদ্য ‘ ।
উত্তরঃ (ঘ) ‘ নৈবেদ্য ‘ ;
SAQ : আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Bengali Africa [প্রশ্নমান – ১]
১. ‘ নগ্ন করল আপন নির্লজ্জ অমানুষতা । ‘ কীভাবে নির্লজ্জ অমানুষতা প্রকাশ পেল ?
উত্তরঃ পাশ্চাত্য ঔপনিবেশিক শক্তির নির্মম অত্যাচার ও আগ্রাসনে ক্ষতবিক্ষত হয় আফ্রিকা মহাদেশ । প্রাকৃতিক সম্পদ লুঠ , স্থানীয় সংস্কৃতির বিনাশ এবং কদর্য দাসপ্রথার প্রচলনের মধ্য দিয়ে শ্বেতাঙ্গ শাসকেরা তাদের নির্লজ্জ অমানুষতা’র প্রকাশ ঘটিয়েছিল ।
২. ‘ বিদ্রুপ করেছিলে ভীষণকে কীভাবে ‘ বিদ্রুপ ‘ করেছিল ?
উত্তরঃ পাঠ্য কবিতা অনুসারে আফ্রিকা মহাদেশ আদিম রহস্যময়তায় ভর করে ভয়াবহ ভীষণকেই যেন বিদ্রুপ করেছিল ।
৩. মানহারা মানবীর দ্বারে কাকে দাঁড়ানোর কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতায় যুগান্তের কবিকে মানহারা মানবীর দ্বারে দাঁড়ানোর কথা বলা হয়েছে ।
৪. ‘ শিশুরা খেলছিল মায়ের কোলে ; ‘ কোন্ কবিতার অংশ ?
উত্তরঃ প্রশ্নে উদ্ধৃত অংশটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতা থেকে নেওয়া ।
৫. অপরিচিত ছিল তোমার মানবরূপ / উপেক্ষার আবিল দৃষ্টিতে ৷ ‘ কার মানবরূপ , কাদের কাছে উপেক্ষার আবিল দৃষ্টিতে অপরিচিত ছিল ?
উত্তরঃ প্রশ্নোদৃত অংশে আফ্রিকা মহাদশের মানবরূপ সাম্রাজ্যবাদী দেশগুলির কাছে উপেক্ষার আবিল দৃষ্টিতে যেন অরণ্যে ঢাকা কালো ঘোমটা’র নীচে অপরিচিত ছিল ।
৬. ‘ শঙ্কাকে চাচ্ছিলে হার মানাতে ’ কে , কীভাবে শঙ্কাকে হার মানাতে চেয়েছিল ?
উত্তরঃ দুর্গম , দুর্ভেদ্য ছায়াবৃতা আফ্রিকা নিজেকে উগ্র করে বিভীষিকার প্রচণ্ড মহিমায় , বিধ্বংসী তাণ্ডবলীলার প্রচণ্ড শব্দে শঙ্কাকে হার মানাতে চেয়েছিল ।
৭. ‘ ছিনিয়ে নিয়ে গেল তোমাকে , আফ্রিকা ‘ – কে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে গেল ?
উত্তরঃ ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতা অনুসারে স্রষ্টা নিজের সৃষ্টির প্রতি অসন্তুষ্ট হয়ে যখন বারবার প্রাকৃতিক পটভূমির বদল ঘটাচ্ছিলেন । সেই সময় উত্তাল সমুদ্র পৃথিবীর পূর্বভাগ থেকে আফ্রিকাকে ছিনিয়ে নিয়ে গিয়েছিল ।
৮. আফ্রিকা নিভৃত অবকাশে কী করছিল ?
উত্তরঃ সমুদ্র যখন পূর্বাঞ্চলীয় ভূখণ্ড থেকে আফ্রিকাকে বিচ্ছিন্ন করেছিল তখন অরণ্যের অন্ধকারে আফ্রিকা দুর্গমের রহস্য সংগ্রহে ব্যস্ত ছিল ।
৯. ‘ হায় ছায়াবৃতা , আফ্রিকাকে ছায়াবৃতা বলার কারণ কী ?
উত্তরঃ মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে আফ্রিকা একদিকে অবশিষ্ট পৃথিবীর জ্ঞানালোক থেকে বিচ্ছিন্ন হয় । আবার অন্যদিকে দুর্গম ও আদিম জঙ্গলাকীর্ণ প্রকৃতি তাকে ছায়াবৃতা করে রাখে ।
১০. ‘ এল ওরা লোহার হাতকড়ি নিয়ে , ‘ ‘ ওরা ‘ কারা ?
উত্তরঃ ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতায় ‘ ওরা ‘ বলতে অত্যাচারী ইউরোপীয় ঔপনিবেশিকদের বলা হয়েছে , যারা আফ্রিকার মানুষদের বন্দি করে ক্রীতদাসে পরিণত করেছিল ।
১১. ‘ সমুদ্র পারে সেই মুহূর্তেই ‘ কোন্ মুহূর্তের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথের ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতার উদ্ধৃত পঙক্তিটিতে ঔপনিবেশিক শক্তির কাছে আফ্রিকা যখন শোষিত ও লাঞ্ছিত হচ্ছিল সেই মুহূর্তের কথা বলা হয়েছে ।
১২. ‘ আজ যখন পশ্চিম দিগন্তে ‘ – পশ্চিম দিগন্তে কী ঘটে চলেছিল ?
উত্তরঃ ‘ পশ্চিম দিগন্তে অর্থাৎ পাশ্চাত্য দেশগুলিতে ক্ষমতা দখলের লড়াইয়ে মানুষের মধ্যেকার পাশবিক শক্তি বেরিয়ে এসে অশুভ ধ্বনিতে সভ্যতার অন্তিমকাল ঘোষণা করছিল ।
১৩. ‘ নখ যাদের তীক্ষ্ণ তোমার নেকড়ের চেয়ে ’ এর দ্বারা কবি কী বুঝিয়েছেন ?
উত্তরঃ ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতায় কবি রবীন্দ্রনাথ আফ্রিকার মানুষদের ওপর সাম্রাজ্যবাদী শ্বেতাঙ্গ শাসকের বর্বর ও পাশবিক অত্যাচারের ভয়াবহতার কথা বলতে গিয়ে তাদের বন্য নেকড়ের চেয়েও নিষ্ঠুর এবং হিংস্র বলে অভিহিত করেছেন ।
১৪. ‘ নতুন সৃষ্টিকে বারবার করছিলেন বিধ্বস্ত , নতুন সৃষ্টিটি কী ?
উত্তরঃ কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতায় নতুন সৃষ্টি বলতে এই পৃথিবীর আদিম শৈশবের কথা বলেছেন ।
১৫. ‘ কবির সংগীতে বেজে উঠেছিল ‘ কী বেজে উঠেছিল ?
উত্তরঃ কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতা অনুসারে কবির সংগীতে বেজে উঠেছিল সুন্দরের আরাধনা ।
১৬. ‘ এসো যুগান্তের কবি ‘ কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘ যুগান্তের কবি’র কাছে কোন্ আহ্বান জানিয়েছেন ? অথবা , কবির ভূমিকাটি কী হবে ?
উত্তরঃ কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতায় যুগান্তের কবি – র কাছে ‘ মানহারা মানবী ‘ তথা আফ্রিকার দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে সকলের হয়ে ক্ষমা প্রার্থনার আহ্বান জানিয়েছেন । অর্থাৎ , যুগান্তের কবি মানবতার পুণ্যবাণীতে সবাইকে উদ্বুদ্ধ ও দীক্ষিত করবেন ।
১৭. ‘ সভ্যের বর্বর লোভ ‘ বলতে কী বোঝানো হয়েছে ?
উত্তরঃ ইউরোপের তথাকথিত ‘ সভ্য ‘ জাতিগুলি আফ্রিকায় উপনিবেশ স্থাপন করে সেখানকার সম্পদ লুঠ করে স্থানীয় মানুষদেরকে ক্রীতদাসে পরিণত করে । এই নির্মমতাকেই কবি শ্বেতাঙ্গ সাম্রাজ্যবাদীদের বর্বর লোভ ‘ বলে অভিহিত করেছেন ।
সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্নোত্তর : আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Bengali Africa [প্রশ্নমান – ৩]
১. প্রাচী ধরিত্রীর বুক থেকে সমুদ্র যখন আফ্রিকাকে ছিনিয়ে নিয়ে গেল , তারপর আফ্রিকার কী হয়েছিল ব্যাখ্যা করো । অথবা , ‘ প্রকৃতির দৃষ্টি – অতীত জাদু / মন্ত্র জাগাচ্ছিল , ‘ বলতে কী বোঝানো হয়েছে লেখো ।
উত্তরঃ আফ্রিকার মানুষের ওপর ঔপনিবেশিক শোষণের যে – ছায়া নেমে এসেছিল , তারই প্রতিবাদ রবীন্দ্রনাথের এই ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতাটি । সভ্যতার আদিলগ্নে সমুদ্র যখন আফ্রিকাকে মুল ভূখণ্ড থেকে আলাদা করে তাকে অরণ্যের অন্ধকারে নির্বাসন দিয়েছিল , তখন থেকেই শুরু হয় তার একক সংগ্রাম । বিশ্বজগতের চোখের আড়ালে প্রকৃতি তাকে সাজিয়ে নিয়েছিল নিজের মনের মতো করে । বন্যপ্রাণী সংকুল অরণ্য , রুক্ষ মরুভূমি- সব মিলিয়ে আদিম আফ্রিকা ছিল দুর্গম । সভ্যতা তথা পাশ্চাত্য সংস্কৃতির কোনো স্পর্শ তখনও সে পায়নি ।
২. হায় ছায়াবৃতা , — ‘ ছায়াবৃতা কে ? তাকে ছায়াবৃতা বলার কারণ কী ?
অথবা , অপরিচিত ছিল তোমার মানবরূপ বলার কারণ কী ?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতায় আফ্রিকা মহাদেশকে ‘ ছায়াবৃতা ‘ বলে সম্বোধন করেছেন । ছায়াবৃতা বলার কারণ
‘ ছায়াবৃতা ‘ শব্দটির আক্ষরিক অর্থ ছায়া দ্বারা আবৃতা বা ছায়াঢাকা । দুর্গম অরণ্যে ঘেরা আফ্রিকা মূল ভূখণ্ড থেকে বহুদূরে অবস্থিত । আধুনিক সভ্যতা ও জ্ঞানের আলো থেকে সে বঞ্চিত । দুর্গমতার কারণে উনিশ শতকের আগে পর্যন্ত আফ্রিকার প্রাকৃতিক সম্পদ ও নিজস্ব সংস্কৃতি বাকি বিশ্বের কাছে অজানাই রয়ে গেছে তার রহস্যময় অরণ্যের মতোই ।
৩. স্রষ্টা যখন নিজের প্রতি অসন্তোষে — ‘ স্রষ্টা কে ? তিনি নিজের প্রতি অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন কেন ?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথের ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতা থেকে অংশটি গৃহীত । যিনি সৃষ্টি করেন তিনিই স্রষ্টা । এখানে কবি ঈশ্বরকেই ‘ স্রষ্টা ‘ বলে অভিহিত করেছেন ।
স্রষ্টার ততক্ষণ পর্যন্ত সন্তুষ্টি হয় না যতক্ষণ না তাঁর সৃষ্টিকর্ম নিজের মনোমতো হয় । সেই সত্যকে কল্পনা করেই কবি বলতে চেয়েছেন সৃষ্টির আদিম লগ্নে ঈশ্বর তাঁর সৃষ্টিকে বারবার ধ্বংস করে নতুনভাবে গড়ে তুলছিলেন । কিন্তু তা কখনোই | তাঁর মনোমতো হচ্ছিল না । এই কারণে তিনি নিজের প্রতি অসন্তুষ্ট ছিলেন ।
৪. ‘ ছিনিয়ে নিয়ে গেল তোমাকে , — ‘ তোমাকে বলতে স্রষ্টা অসন্তুষ্ট কেন কাকে বোঝানো হয়েছে ? কে তাকে কোথা থেকে ছিনিয়ে নিয়ে গিয়েছিল ?
অথবা , ‘ ছিনিয়ে নিয়ে গেল তোমাকে’— ‘ তোমাকে ’ বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে ? এই উক্তির মধ্য দিয়ে কবি কী বুঝিয়েছেন ?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথের ‘ আফ্রিকা ’ কবিতায় ‘ তোমাকে ’ বলতে আফ্রিকা মহাদেশকে বোঝানো হয়েছে । কে , কোথা থেকে ছিনিয়েছিল আদিম পৃথিবীর বুকে ঘটে যাওয়া ভৌগোলিক বিবর্তনকে এখানে কবি ফুটিয়ে তুলেছেন এক আশ্চর্য ব্যঞ্জনায় । বৈজ্ঞানিকদের মতে টেকটনিক প্লেটগুলির নড়াচড়ার ফলেই এশিয়ার মূল ভূখণ্ড থেকে আফ্রিকা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় । কবি এরই কাব্যিক রূপ দিয়ে বলেছেন , রুদ্র সমুদ্র মূল ভূখণ্ড থেকে আফ্রিকাকে ছিনিয়ে নিয়ে যেন বনস্পতির নিবিড় পাহারায় কৃপণ আলোর অন্তরালে তাকে নিক্ষেপ করেছিল ।
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর : আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Bengali Africa [প্রশ্নমান – ৫]
১. হায় ছায়াবৃতা ” — ‘ ছায়াবৃতা ” বলার কারণ কী ? তার সম্পর্কে কবি কী বলেছেন সংক্ষেপে লেখো ।
উত্তরঃ ‘ ছায়াবৃতা ‘ শব্দটির আক্ষরিক অর্থ ছায়া দ্বারা আবৃতা বা ছায়াঢাকা । দুর্গম অরণ্যে ঘেরা আফ্রিকা মূল ভূখণ্ড থেকে বহুদূরে অবস্থিত । আধুনিক সভ্যতা ও জ্ঞানের আলো থেকে সে বঞ্চিত । দুর্গমতার কারণে উনিশ শতকের আগে পর্যন্ত আফ্রিকার প্রাকৃতিক সম্পদ ও নিজস্ব সংস্কৃতি বাকি বিশ্বের কাছে অজানাই রয়ে গেছে তার রহস্যময় অরণ্যের মতোই ।
সাম্রাজ্যবাদের ঘোর বিরোধী , মানবতার পূজারি রবীন্দ্রনাথ । তাই মুসোলিনির ইথিওপিয়ায় অনুপ্রবেশকে ধিক্কার জানিয়ে লেখা ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতায় মানবতার মর্মবাণী ধ্বনিত হবে এটাই স্বাভাবিক । কবিতাটি আফ্রিকার সমাজ ও রাজনৈতিক ইতিহাসের জীবন্ত দলিল । সৃষ্টির আদিতে আফ্রিকা তৈরি হয়েছিল প্রকৃতির খেয়ালে । আদিম প্রকৃতি নিজের মনের মতো করে গড়ে তুলেছিল তাকে । বাকি পৃথিবীর কাছে সে ছিল অপরিচিত । পরবর্তীকালে সভ্যসমাজের দৃষ্টি পড়ে এই অন্ধকারাচ্ছন্ন মহাদেশের ওপর । ক্রমে ক্রমে আফ্রিকা হয়ে ওঠে পশ্চিমি সভ্য দেশগুলির জন্য ক্রীতদাস জোগানের ক্ষেত্র । এমনকি সে দেশের আদিম প্রকৃতির কোলে লুকিয়ে থাকা সম্পদও তাদের নজর এড়ায় না । পৃথিবীর তথাকথিত সভ্য দেশগুলির লোভ আর অমানবিকতায় লুণ্ঠিত হয় আফ্রিকা । তার ধুলো – মাটি কাদা হয় সেখানকার মানুষদের রক্তে আর কান্নায় । লেখা হয় তার অপমানের ইতিহাস । কিন্তু কবি মানবতার পূজারি । তাই সভ্যতার নামে মানবতার এই অপমান তিনি সহ্য করেননি । দিনবদলের সন্ধিক্ষণে তাই পৃথিবীর সমস্ত শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের হয়ে অপমানিত , লাঞ্ছিত আফ্রিকার কাছে তিনি ক্ষমাপ্রার্থনা করেছেন । সভ্যতার এই সংকটের দিনে ঘৃণা বা হিংসা নয় , মানবতার প্রতি শ্রদ্ধা আর সংবেদনশীলতাকেই আশ্রয় করতে চেয়েছেন তিনি ।
২. ‘ এল মানুষ – ধরার দল- বলেছেন ? তাদের স্বরূপ বিচার করো । কবি কাদের কথা বলেছেন ?
উত্তরঃ কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আফ্রিকা ‘ কবিতায় মানুষ ধরার দল ‘ বলতে নির্দয় ও হিংস্র সাম্রাজ্যবাদী শাসকের কথা বলেছেন । শ্বেতাঙ্গ ঔপনিবেশিক শক্তির লাঞ্ছনা এবং নির্যাতনে আফ্রিকার বন – জঙ্গল বারংবার রক্তাক্ত হয়েছিল । তাদের নির্বিচার খুন ও হত্যার নৃশংসতায় ; তারা হয়ে উঠেছিল বন্য নেকড়ের চেয়েও হিংস্র এবং কদর্য । অবক্ষয়ী এই তথাকথিত সভ্যরা ছিল দাস ব্যবসায়ী । কবির মতে নিরীহ মানুষকে পণ্য হিসেবে কেনাবেচা করার মিথ্যা গর্ব কিংবা অহমিকা আসলে এদের অসভ্য অমানবিকতার প্রকাশ । ইউরোপীয় শাসককুলের বর্বর লোভের এই ঘৃণ্য – করুণ ইতিহাসটিই কখনও ‘ এল ওরা লোহার হাতকড়ি নিয়ে ‘ কিংবা ‘ এল মানুষ – ধরার দল শব্দবন্ধের মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে ।
৩. ‘ চিরচিহ্ন দিয়ে গেল তোমার অপমানিত ইতিহাসে কাকে এ কথা বলা হয়েছে ? কীভাবে তার অপমানিত ইতিহাসে চিরচিহ্ন মুদ্রিত হল ?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথের ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতায় উদ্ভূত পক্তিটিতে অপমানিত আফ্রিকাকে এ কথা বলা হয়েছে । রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতায় ‘ অপমানিত ইতিহাস ‘ বলতে সাম্রাজ্যবাদী শাসকদের দ্বারা শোষিত আফ্রিকার বঞ্চনা ও লাঞ্ছনার ইতিহাসকে বুঝিয়েছেন । সৃষ্টির সূচনা থেকেই আফ্রিকা অরণ্যাবৃত । সে তথাকথিত উন্নত সভ্যতার আলো থেকে বহুদূরে নির্বাসিত ছিল । সভ্য ইউরোপীয় সভ্যতার চোখেও আফ্রিকা উপেক্ষিত ছিল দীর্ঘদিন । তথাকথিত সভ্য পাশ্চাত্য সভ্যতা আফ্রিকার নিজস্ব জীবনধারা , ঐতিহ্য , সংস্কৃতি ইত্যাদিকে স্বীকার করত না । কিন্তু ঊনবিংশ শতকে ইউরোপীয়রা আফ্রিকায় উপনিবেশ স্থাপনের সূচনার ফলে ক্রমে এই শতকের শেষে প্রায় পুরো আফ্রিকাই ইউরোপের বিভিন্ন দেশের উপনিবেশে পরিণত হয় । আফ্রিকার সম্পদের সন্ধান পেতে এই শ্বেতাঙ্গ ঔপনিবেশিক তথা সাম্রাজ্যবাদীর দল শুরু করে মানবিক লাঞ্ছনা । আফ্রিকার কৃষ্ণাঙ্গ সরল মানুষগুলিকে লোহার হাতকড়ি পরিয়ে ‘ মানুষ – ধরা ‘ এই বর্বরেরা তাদের পরিণত করে ক্রীতদাসে । তাদের বর্বরতা ও লোভ আফ্রিকার সূর্যহারা অরণ্যের চেয়েও কালো । এইসব অত্যাচারিত মানুষদের রক্ত ও অশ্রুতে কর্দমাক্ত হয় আফ্রিকার বনপথের ধুলো । সাম্রাজ্যবাদী দস্যুদের কাঁটা – মারা জুতোর তলার কাদার পিণ্ড এভাবেই আফ্রিকার অপমানিত ইতিহাসে চিরচিহ্ন দিয়ে গিয়েছে ।
৪. ‘ এল ওরা লোহার হাতকড়ি নিয়ে — ‘ ওরা ‘ কারা ? পঙ্কৃতিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো ।
উত্তরঃ সাম্রাজ্যবাদের ঘোরতর বিরোধী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘ আফ্রিকা ‘ কবিতা থেকে উদ্ভূত পতিটিতে ‘ ওরা বলতে পাশ্চাত্য সাম্রাজ্যবাদীদের বোঝানো হয়েছে ।
‘ এল ওরা লোহার হাতকড়ি নিয়ে পতিটির সাহায্যে রবীন্দ্রনাথ সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসনকে ও তার নগ্ন রূপকে তুলে ধরেছেন । সৃষ্টির প্রথম থেকে বিচ্ছিন্ন আফ্রিকা নিভৃতে দুর্গমের রহস্য সন্ধানে ব্যাপিত ছিল । তার চেতনাতীত মনে জাগ্রত হচ্ছিল নতুন মন্ত্র । নিজেকে উগ্র বিভীষিকাময় তাণ্ডবে শামিল করে শঙ্কাকে সে হার মানাচ্ছিল একটু একটু করে । সভ্যসমাজের উপেক্ষার পাত্র ছিল আফ্রিকা । তারপর একদিন ঔপনিবেশিক বিষবাষ্প গ্রাস করল আফ্রিকার স্বাভাবিক সারল্যকে । দাস ব্যাবসার মতো চরম পাশবিকতা নিয়ে উপস্থিত হল মানুষরূপী হিংস্র বর্বরের দল । যাদের হাতকড়িতে আবদ্ধ হল আফ্রিকার অসহায় মানুষ । এই সাম্রাজ্যবাদী শাসকের বর্বর লোভ নগ্ন করেছিল নিজেদের অমানবিকতাকে । আফ্রিকার অধিবাসীদের মানবিকতাকে উপেক্ষা করে শ্বেতাঙ্গ সাম্রাজ্যবাদীরা দিনের পর দিন আফ্রিকার সভ্যতা – সংস্কৃতিকে দলেছে , পিয়েছে , ধ্বংস করেছে । এককথায় নানান ভাবে সাম্রাজ্যবাদীদের আগ্রাসনে আফ্রিকার শৃঙ্খলিত হওয়ার ঘটনাকে কবি উদ্ধৃত পঙ্কৃতিতে ব্যক্ত করেছেন ।
৫. ‘ সেই হোক তোমার সভ্যতার শেষ গুণ্যবাণী’- সুজাবাদী টি কী ? কেন সেই পুণ্যবাণীর প্রয়োগ অনিবার্য হয়ে যুগান্তের কবির বক্তব্যের সার্থকতা কবিতা অবলম্বনে আলোচনা করো ।
উত্তরঃ কবি এক ভয়াবহ সংকটের প্রাক্কালে এই কবিতাটি রচনা করেন । ঔপনিবেশিক এবং ফ্যাসিস্ট শক্তির স্বার্থের সংঘাত , সে সময় জন্ম দিয়েছিল এক ভয়াবহ সমাজ – রাজনৈতিক অস্থিরতা । যা ক্রমশ সমস্ত পৃথিবীকে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের দিকে ঠেলে দেয় । হিংসার এমন চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ দেখে ব্যথিত কবি আফ্রিকাকে নিপীড়িত মনুষ্যত্বের প্রতিভূ হিসেবে তুলে ধরেন । কারণ সাম্রাজ্যবাদী শ্বেতাঙ্গ শাসকের সীমাহীন বর্বরতায় এ মহাদেশ বারবার রক্তাক্ত হয়েছে । তাদের কাঁটা – মারা জুতোর দাগ , অসহায় আফ্রিকার হৃদয়ে এঁকে দিয়েছে কলঙ্কের চিরচিহ্ন । আর আফ্রিকাকে কান্না – ঘাম রক্তে রাঙিয়ে নির্লজ্জ শাসক নিজ দেশে করেছে সুন্দরের আরাধনা । সেখানে নিরাপদ – নিরুপদ্রব জীবনে চোখে পড়ে কোনো খেদ বা আক্ষেপ । কবি টের পান সাম্রাজ্যবাদী শাসকের এই দ্বিচারিতা , হিংসা ও লোভই আসলে সমগ্র সভ্যতাকে পতন ও অবক্ষয়ের শেষ সীমায় নিয়ে এসে দাঁড় করিয়েছে । এই পরিস্থিতি থেকে বেরোতে হলে মানবতাকে পুনরুদ্ধার করা প্রয়োজন । তাই তথাকথিত ‘ সভ্য ‘ শাসকের ক্ষমাপ্রার্থনাই হতে পারে তাদের ঘৃণ্য কৃতকর্মের একমাত্র প্রায়শ্চিত্ত । যুগান্তের কবি সেই মানবিকতার অর্ঘ্য সাজিয়েই , শেষ পুণ্যবাণীতে সবাইকে দীক্ষিত করতে চেয়েছেন ।
Madhyamik Suggestion | মাধ্যমিক সাজেশন
আরো পড়ুন:-
Madhyamik Bengali Suggestion Click here
আরো পড়ুন:-
Madhyamik English Suggestion Click here
আরো পড়ুন:-
Madhyamik Geography Suggestion Click here
আরো পড়ুন:-
Madhyamik History Suggestion Click here
আরো পড়ুন:-
Madhyamik Life Science Suggestion Click here
আরো পড়ুন:-
Madhyamik Mathematics Suggestion Click here
আরো পড়ুন:-
Madhyamik Physical Science Suggestion Click here
আরো পড়ুন:-
Madhyamik Suggestion Click here
West Bengal class 10th Bengali Board Exam details info
West Bengal Board of Secondary Education (WBBSE) Madhyamik Exam Bengali Suggestion download for Bengali subject. West Bengal Board of Secondary Education will organise this Examination all over West Bengal. Students who are currently studying in Class 10th, will sit for their first Board Exam Madhyamik. WBBSE Madhyamik Bengali question paper download.
Madhyamik Bengali Syllabus
West Bengal Madhyamik Bengali Syllabus with all the important chapters and marks distribution. Download the Madhyamik Bengali Syllabus and Question Paper. Questions on the Bengali exam will come from these chapters. All the chapters are equally important, so read them carefully.
Madhyamik Bengali Syllabus Download Click Here
Madhyamik Bengali Question Paper Marks Details
The total marks for This Madhyamik Bengali Examination will be 100, out of which 90 marks for the written exam and 10 marks for viva voce. The question pattern and Marks distribution of the Madhyamik Bengali question paper are given below.
Madhyamik Question Pattern Mark Details Click Here
আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Bengali Africa Suggestion
আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Bengali Africa Suggestion : আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Class 10 Bengali Africa Suggestion – আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক দশম শ্রেণীর বাংলা | Madhyamik Bengali Africa Suggestion উপরে আলোচনা করা হয়েছে।
West Bengal WBBSE Madhyamik Class 10 Bengali Africa Suggestion | আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক দশম শ্রেণীর বাংলা
West Bengal WBBSE Madhyamik Class 10 Bengali Africa Suggestion | আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক বাংলা : Madhyamik Bengali Africa Suggestion Question and Answer | আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – West Bengal WBBSE Madhyamik Class 10 Bengali Africa Suggestion | আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক দশম শ্রেণীর বাংলা উপরে আলোচনা করা হয়েছে।
Madhyamik Bengali Africa Question and Answer | আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর
Madhyamik Bengali Question and Answer | আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর : Madhyamik Bengali Question and Answer | আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – Madhyamik Bengali Question and Answer | আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর গুলো উপরে আলোচনা করা হয়েছে।
আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Bengali Africa Suggestion
এই “আফ্রিকা কবিতা (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর) মাধ্যমিক বাংলা | Madhyamik Bengali Africa Suggestion” পোস্টটি থেকে যদি আপনার লাভ হয় তাহলে আমাদের পরিশ্রম সফল হবে। এছাড়াও পশ্চিমবঙ্গ বোর্ডের সিলেবাস অনুযায়ী সমস্ত শ্রেণীর প্রতিটি অধ্যায় অনুশীলন, বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষার গাইডেন্স ও চারীর খবর বা শিক্ষামূলক খবর জানতে আমাদের এই Porasuna.in ওয়েবসাইটি দেখুন, ধন্যবাদ।